ঢাকাশনিবার , ৫ অক্টোবর ২০২৪
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন ও আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. রাজনীতি
  9. সারাদেশ
  10. হ-ব্রেকিং

“ক্রেতারা চায় সঠিক ভাবে বাজার মনিটরিং” নিত্যপণ্যের দাম উর্ধগতি, ক্রেতাদের নাগালের বাইরে

বার্তা কক্ষ
অক্টোবর ৫, ২০২৪ ২:২২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

কাজি আরিফ হাসানঃ ঢাকা উত্তরে বাজার ঘুরে সরেজমিনে দেখা যায় বাজারে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি সহ নিত্যপণ্যের দাম বাড়তি। কাঁচা ঝালের কেজি ৪০০ টাকা। সিমের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা। এছাড়া সবধারনের সবজি বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগি ১৯০ থেকে দুইশত টাকা। সোনালী ৩২০ টাকা লেয়ার ৩৫০ টাকা। ডিমের দাম বেড়ে গেছে প্রতি ডিমের হালি ৬০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহে ছিল ৫০ টাকা। দেশি মুরগী ও হাঁসের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা হালি। গরুর গোস্ত বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায়। খাসির গোস্ত বিক্রি হচ্ছে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা। তবে বাজারে পেঁয়াজের দাম কিছিটা কমেছে। গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ১৪০ টাকা করে। আজ শনিবার সেই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা করে। আলুর কেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকা। এদিকে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বেড়ে গেছে। করল্লা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা করে প্রতি কেজি। মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা। কাঁচা পেঁপে ৪০ টাকা, পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা। এভাবেই বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের সবজি। অন্যদিকে মাছও বাড়তি দামে বিক্রি হতে দেখা যায় । মাঝারি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকা করে। বড় ইলিশ ১৫০০ থেকে ১৮শত টাকা। রুই-কাতলা বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা করে। কই মাছ এবং শিং মাছ ২২০ থেকে ২৫০টাকা। পাঙ্গাস বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা করে। তেলাপিয়া ১২০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা। পোমা বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে পাঁচশত টাকা করে। পাঁচমিশালী মাছ বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা করে। এ বিষয়ে দক্ষিণ খান গাওয়াই বাজার ও কষাইবাড়ি বাজারে বিক্রেতারদের সঙ্গে কথা বললে, তারা জানান,দাম বাড়তির কারন জানতে হলে কাওরান বাজার,কাপ্তান বাজার,ঠাটারি বাজার,টঙ্গী বাজার বড় বড় আড়ৎ গুলোতে যান আর তাদের কাছে প্রশ্ন করেন, আমাদের কাছে কেনো? তারা আরো বলেন, তারা বলেন আমরা ছোট ব্যবসায়ী আর যে দামে মাল কিনেছেন তার থেকে সীমিত লাভে বিক্রি করছেন ক্রেতাদের কাছে। এদিকে বাজারে সবকিছু জিনিসের দাম বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। গতকাল শনিবার নগরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ অবস্থা দেখা গেছে। সাধারণ ক্রেতারা সংবাদমাধ্যমকে জানান,এখন তো আর রাজধানীর বাহির থেকে আসা পন্যের জন্য সড়কে চাঁদা দিতে হয় না তাহলে এতো বাড়তি দাম কেনো? ক্রেতারা আরো বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কেনো সিন্ডিকেট ভাঙতে পারছে না? তবে ক্রেতারা আশা করেন সঠিক ভাবে বাজার মনিটরিং হলে এই সিন্ডিকেট ভেঙে নিত্যপন্য জিনিস সাধারণ ক্রেতাদের ক্রয় সাধ্যের আসবে বলে মনে করেন।

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি